ইতিহাস
ভোলা
দ্বীপটি পদ্মা
মেঘনা
ও
বহ্মপুত্র নদীর
শাখা
প্রশাখায় বাহিত
পলি
দ্বারা
গঠিত।
পলি,
লতা-পাতা ও কচুরিপানা ভাসমান
অন্যান্য আবর্জনা ধীরে
ধীরে
জমা
হয়ে
প্রবাল
দ্বীপের ন্যয়
চর
পড়া
শুরু
হয়,
এর
সাথে
পলি
জমে
এ
মূল
ভূখন্ডের উৎপত্তি হয়
। এই দ্বীপের বয়স
প্রায়
৫০০
বছর
।
ভোলা
নামকরণের পিছনে
স্থানীয়ভাবে একটি
কাহিনী
প্রচলিত আছে
।ভোলা
শহরের
মধ্যে
দিয়ে
বয়ে
যাওয়া
বেতুয়া
নামক
খালটি
এখনকার
মত
অপ্রশস্ত ছিলনা
। এক সময়
এটা
পরিচিত
ছিল
বেতুয়া
নদী
নামে
। খেয়া নৌকার
সাহায্যে লোকজনের পারাপারের কাজ
চলত
। খুব বুড়ো এক
মাঝি
এখানে
খেয়া
নৌকার
সাহায্যে লোকজনকে পারাপারের কাজ
করত
। তার নাম
ছিল
ভোলা
গাজী
পাটনী
। আজকের যুগিরঘোলের কাছেই
তার
আস্তানা ছিল
। এই ভোলা
গাজীর
নাম
অনুসারেই এক
সময়
স্থানটির নামকরণ
হয়
ভোলা।
ভোলা
থানা
১৯১৬
সালের
১৮
এপ্রিলের ৬৫১৯
ও
১৯৮০
সালের
২৭
আগস্ট
তারিখের ৪২০৩
পি,এল স্মারকবলে বর্তমান স্থানে
ভোলা
থানার
দালানটি নির্মিত হয়
। যদিও ১৮৯২
সাল
থেকেই
এখানে
নিয়মিতভাবে কাজকর্ম চলে
আসছে
তবে
ভোলা
থানাটি
১৯৪২
সালে
স্থাপিত ।
ভোলা
থানাটি
২২
৩২
অক্ষাংশ থেকে
২২
৫২
উত্তর
এবং
৯০
৩২
থেকে
৯০
৪০
দ্রাঘিমাংশ পূর্বে
অবস্থিত ।
পরবর্তীতে ০১/০২/১৯৮৪ খৃঃ
তারিখ
এটি
উপজেলায় উন্নিত
হয়
।
No comments:
Post a Comment